Sponsor

ADS

ভিসা কার্ড কি ? | ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়✔

ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়

ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় আপনার কি একটি ভিসা কার্ড প্রয়োজন এখন আপনি কিভাবে ভিসা কার্ড করতে হয় তা আপনি জানেন না তাই আপনি যদি ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় সেটা জানতে চান তাহলে আজকে আর্টিকেল আপনার জন্য। ভিসা কার্ড কি

ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়

সময় যত যাচ্ছে তত তথ্যপ্রযুক্তি আপগ্রেড হচ্ছে । ততবেশি মানুষ ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে। এক সময় মানুষ তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করার জন্য অথবা ভবিষ্যতের জন্য তারা ক্যাশ টাকা জমা রাখতে এবং তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করার জন্য ক্যাশ টাকা জমা করতে।

কিন্তু সময়ের ব্যবধানে মানুষ এখন ক্যাশ টাকার বিনিময় তারা বিভিন্ন কার্ডে টাকা জমা রাখি এবং শে কার্ড দিয়ে তারা  পেমেন্ট সম্পন্ন করে থাকে। 

ভিসা কার্ড এর মাধ্যমে পেমেন্ট করার একটা সুবিধা রয়েছে তা হচ্ছে আপনাকে হিউজ পরিমান কোনো কিছু কিনতে হবে তার জন্য আপনার অনেক টাকার প্রয়োজন অবশ্য আপনাকে সে টাকাগুলো যদি ক্যাশ করে নিয়ে যান তখন আপনার থেকে সে টাকাগুলো হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে অথবা কোন প্রতারক চক্রের সুখেও আপনি পড়ার সম্ভাবনা থাকে। 

কিন্তু আপনি যদি কার্ড এর মাধ্যমে টাকা গুলো সংগ্রহ করে তারপর সেই কাটেনি আপনার শপিং করতে চান তাহলে সিম্পল এভাবে আপনি আপনার মানিব্যাগ এর মাধ্যমে আপনার কার্ড টা রাখতে পারবেন খুব সহজে রাখতে পারবেন। ☑MLWBD Com

এবং ব্যবহার করার আর একটা সুবিধে রয়েছে আপনি ভিসা কার্ড ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে শপিং করতে পারবে। 

তাই আপনি যদি একটি ভিসা কার্ড করতে চান কিন্তু ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় তা জানেন না তখন ভিসা কার্ড সম্পর্কে আরও অনেক তথ্য জানার জন্য আপনি আমাদের পুরো আর্টিকেলটি পড়তে থাকেন। 

আশা করি আপনি ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় ভিসা কার্ড সম্পর্কে যাবতীয় ইনফর্মেশন জানতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। MLSBD

ভিসা কার্ড কি ?

বর্তমানে ধন্য দিন জীবনে ব্যবহৃত সব কার্ডগুলো মধ্যে ভিসা কার্ড হচ্ছে অন্যতম জনপ্রিয় একটি কার্ড।বর্তমানে নগদ অর্থ লেনদেন করা অনেকটা ঝামেলার ব্যাপার এবং অনেক রিস্কি। 

তাই মানুষ তাদের জন্য এবং সুযোগের কথা চিন্তা করে তারা এখন তাদের লেনদেনের কাজ সম্পন্ন করে থাকি কার্ড ব্যবহার করে। 

ভিসা কার্ড অন্যান্য কার্ডগুলোর চেয়ে জনপ্রিয় হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে। মানুষ যখন যেকোনো জায়গা থেকে তাদের কেনাকাটা সম্পূর্ণ করতে চাই তখন সেই কার্ডগুলো দিয়ে যদি প্রেমেন্ট করতে চায় তখন নেটওয়ার্কের প্রয়োজন কিন্তু বেশিরভাগ কার্ডে নেটওয়ার্কে ঝামেলা দেখা যাবে তাই বেশিরভাগ মানুষ ভিসা কার্ড ব্যবহার করে।  

কারণ ভিসা কার্ড ব্যবহার করার ফলে নেটওয়ার্কে ঝামেলা নেই আপনি যখন তখন যেকোন জায়গায় এই ভিসা কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে লেনদেন সম্পন্ন করতে পারো।

গ্রাহক সুবিধার কথা চিন্তা করে ভিসা কার্ড কে কয় ভাগে ভাগ করা যায়

  1. ভিসা ক্লাসিক কার্ড। 
  2. ভিসা সোনার কার্ড। 
  3. ভিসা প্লাটিনাম কার্ড। 
  4. ভিসা স্বাক্ষর  কার্ড। 
  5. ভিসা অসীম কার্ড।

আপনি আপনার সুবিধামতো যে কোন একটি ভিসা কার্ড এর জন্য আবেদন করতে পারেন। ভিসা কার্ড পাওয়ার জন্য অবশ্য আপনাকে আগে থেকে আবেদন করতে হবে এবং আপনার আর্থিক অবস্থা সেইসাথে আপনার সুবিধামতো যেকোনো বিষয়ের জন্য আপনি আবেদন করতে পারবেন। 

কিন্তু আপনি যদি কার্ডের জন্য আবেদন করতে তাই ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় জানতে চোখ রাখুন আমাদের পুরো আর্টিকেলটি। ভিসা কার্ড কি (

ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়

বর্তমান আধুনিক সময় মানুষের জীবনযাত্রার অনেক উন্নয়ন হয়েছে সবকিছুর উন্নয়নের একমাত্র কারণ প্রযুক্তির উন্নয়ন প্রযুক্তির যদি কোন নতুন হত তাহলে মানুষ অনেক কিছুই কল্পনা করতে পারত না। 

মানুষ এখন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বেশিরভাগ সময় প্রযুক্তির সাথে কাটে। মানুষ একসময় তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করার জন্য নগদ টাকা সাথে নিয়ে যেত কিন্তু প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ এখন নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করার জন্য নগদ টাকার পরিবর্তে সাথে কার্ড নিয়ে যায়। 

নগদ টাকা সাথে রাখাটা অনেক কষ্টের এবং রিস্কি তাই মানুষ তাদের সাথে টাকার পরিবর্তে কার্ড ব্যবহার করে যে কার্ডের মধ্যে টাকা লোড করা হয়। 

কিন্তু আমাদেরকে কার্ডের সুবিধা গুলো পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের নিজস্ব একটা কার্ড থাকতে হবে বর্তমানে যত ধরনের কার্ড রয়েছে তার মধ্যে ভিসা কার্ড হচ্ছে অন্যতম তাই আপনি যদি ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় তা না জানেন তাহলে আমাদের আর্টিকেল ভালোভাবে পড়তে থাকো।

ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়

ভিসা কার্ডের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার দৈনন্দিন জীবনের যেকোনো লেনদেনের পেমেন্ট করতে পারবেন ভিসা কার্ডের মাধ্যমে। 

ভিসা কার্ড অন্যান্য কার্ডগুলোর চাইতে অনেক বেশি জনপ্রিয় কারণ এই কার্ড ব্যবহার করার ফলে মানুষ বেশি সুবিধা পেয়ে থাকে। 

তাই ভিসা কার্ড অন্যান্য কার্ডগুলোর চাইতে এগিয়ে রয়েছে।আপনি তো একটা ভিসা কার্ড করতে চান । কিন্তু আপনি জানেন ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় তাহলে আমাদের নিচের স্টেপ গুলো ফলো করুন। আশা করি আপনি ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবেন।

কিছু কিছু সরকারি-বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক রয়েছে যে ব্যাংক গুলো তাদের গ্রাহককে কিছু টাকার বিনিময় ভিসা কার্ড দিয়ে থাকে সে ব্যাংকগুলো নাম নিচে দেওয়া হল।

  1. ডাচ বাংলা ব্যাংক। 
  2. ইসলামী ব্যাংক। 
  3. শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক।

উপরের এই ব্যাংকগুলোর ছাড়াও আরো অনেকগুলো সরকারি বেসরকারি ব্যাংক রয়েছে যারা তাদের গ্রাহককে ভিসা কার্ড দিয়ে থাকে তবে সে ক্ষেত্রে তারা আপনার কাছ থেকে কিছু সার্চ কেটে রাখবে।আপনি যে ব্যাংক একাউন্ট করেছেন সে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে।

ভিসা কার্ড করার নিয়ম

আমরা নিচের ধাপ গুলো তে দেখিয়ে-দিয়েছি কিভাবে আপনি ভিসা কার্ড করবেন সে নিয়ম গুলো

  • প্রথমে আপনাকে ভিসা কার্ড প্রদান করে এমন যে কোন একটি ব্যাংকে আপনাকে যেতে হবে।
  • সেই ব্যাংকে যাওয়ার পর আপনাকে সেই ব্যাংকের মধ্যে একটা অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে মূলত ভিসা কার্ড নিতে গেলে আপনাকে সেই ব্যাংকে একাউন্ট করতে হবে।
  • ব্যাংকে একাউন্ট করতে আপনার যা যা প্রয়োজন হবে। তা আমরা নিচে দিয়ে দিয়েছি।
  • আপনার এনআইডি কার্ডের অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি প্রয়োজন হবে।
  • আপনার দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হবে ব্যাংক একাউন্ট করার জন্য।
  • আপনার যদি পূর্বে কোন ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে সেই ব্যাংকের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনাকে দেখাতে হবে।
  • আপনি যাকে আপনার একাউন্টের নমিনি হিসেবে রাখতে চান তার আইডি কার্ড ও ছবি প্রয়োজন হবে।

আপনি যখন উপরের সব কাগজপত্র জমা দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন তখন আপনাকে ব্যাংক হতে একটি কার্ড দেওয়া হবে। 

আপনি আপনার আর্থিক অবস্থা অনুযায়ী একটা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করবেন কিন্তু আপনি যদি ভিসা কার্ড নিতে চান তাহলে আপনাকে অতিরিক্ত কিছু টাকা তাদেরকে দিতে হবে সে টাকার পরিমান 300 টাকার মধ্যে হতে পারে।

ভিসা কার্ড থেকে বিকাশে টাকা আনার নিয়ম

আপনার কাছে যদি একটা ভিসা কার্ড থেকে থাকে কিন্তু আপনি চাচ্ছেন সেই ভিসা কার্ড থেকে আপনার বিকাশ একাউন্টে টাকা আনতে তাহলে আপনি এ কাজটি খুব সহজে ঘরে বসে করতে পারবেন ভিসা কার্ড থেকে বিকাশে টাকা আনার নিয়ম অনেক সহজ আপনি আমাদের নিজের পদক্ষেপগুলো ফলো করে আপনি খুব সহজে আপনার ভিসা কার্ড থেকে বিকাশে টাকা আনতে পারেন।

আপনি যদি আপনার ভিসা কার্ড থেকে বিকাশে টাকা আনতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনার একটা বিকাশ একাউন্ট থাকতে হবে এবং সেই বিকাশ একাউন্টটা অবশ্যই আপনার বিকাশ সফটওয়্যার মাধ্যমে কানেক্ট থাকতে হবে তাই আপনার যদি একটা এন্ড্রয়েড ফোন থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই বিকাশ সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারবেন আপনাদের সুবিধার জন্যে আমরা নিচে বিকাশ সফটওয়্যার ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিয়েছি। bkash Download

ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়

১. যখন আপনি বিকাশ অ্যাপস ডাউনলোড করবেন তখন আপনার যদি পূর্বে কোন বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে সে নাম্বার এবং পিন কোড দিয়ে আপনি বিকাশ অ্যাপস লগইন করবেন আর যদি আপনার পূর্বে কোন বিকাশ একাউন্ট না থাকে তাহলে ক্রিয়েট একাউন্ট থেকে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করবেন বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার সময় আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র সংগ্রহে রাখবেন।

২. বিকাশ অ্যাকাউন্ট ওপেন করে আপনি অ্যাড মানি তে ক্লিক করবেন।

ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়
ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়

৩. যখন আপনি বিকাশ অ্যাড মানি থেকে ক্লিক করবেন সেখানে আপনি মেনুবারে কার্ড টু বিকাশ থেকে আপনি ভিসা কার্ড সিলেক্ট করবেন।

ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়

৪. তারপর আপনি আপনার যে বিকাশ একাউন্টের মাধ্য আপনার ভিসা কার্ড থেকে টাকা আনতে চান আপনার সেই বিকাশ একাউন্টের নাম্বার এখানে দিবেন এবং কত টাকা আনতে চান সে এমনটা আপনি অ্যামাউন্ট বক্সে দিয়ে দিবেন।

ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়
ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয়

৫. তারপর আপনার কার্ড সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য তারা চাইবে আপনার কার্ডের যাবতীয় তথ্য গুলো সেখানে সঠিকভাবে পূরণ করুন এবং আপনার কার্ডের ভেরিফিকেশন করবে আপনি সেটা ভেরিফিকেশন করে নিবেন।

৬. তারপর আপনাকে একটা ওটিপি করছেন করবে সেই কঠিন মাধ্যমে আপনার লেনদেন সম্পন্ন হয়ে যাবে এবং আপনার বিষয় কার্ড থেকে আপনার বিকাশ একাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাবে।

ভিসা কার্ড দিয়ে মোবাইল রিচার্জ

আমাদের অনেক সময় মোবাইলে এমন সময় টাকা শেষ হয়ে যায় তখন আমাদের আশেপাশে কোন দোকানপাট থাকেনা অথবা গভীর রাত্রে কাউকে কল করার প্রয়োজন হলে তখন যদি আমাদের মোবাইলে ব্যালেন্স না থাকে তাহলে আমরা করতে পারি না কিন্তু আপনি চাইলে খুব সহজেই। 

আপনার ভিসা কার্ডের মাধ্যমে মোবাইলে টাকা রিচার্জ করতে পারবেন যারা ভিসা কার্ড দিয়ে মোবাইল রিচার্জ করা যাবে কিনা এমন প্রশ্ন করে থাকেন তাদের জন্য এটা অবশ্য সুখকর তবে আপনাকে কিছু টেকনিক কাটাতে হবে। 

তা হচ্ছে আপনাকে প্রথমেই বিশ্বকাপ থেকে আপনার বিকাশ একাউন্টে টাকা আনতে হবে তারপর আপনি আপনার বিকাশ একাউন্ট থেকে মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন। এখন অনেকের প্রশ্ন থাকতে পারে বাই তাহলে ভিসা কার্ড দিয়ে কিভাবে মোবাইল রিসার্চ। 

তাদের জন্য বলে আপনার মোবাইলে টাকা নেই আপনার বিকাশে টাকা নেই কিন্তু আপনার ভিসা কার্ড এ টাকা আছে তখন আপনি আপনার ভিসা কার্ড থেকে বিকাশ একাউন্টে টাকা আনলেন এবং সেখান থেকে আপনার মোবাইলে টাকা রিচার্জ দিলেন তাহলে বিষয়টা কি দাঁড়ালো উত্তরটা দিয়ে দেবেন।

আমাদের শেষ কথা

প্রযুক্তির এই সময়ে মানুষ নিজের যে কোন কিছুকে খুব সহজে এবং কম সময়ে করতে চাই তাই মানুষ তাদের কেনাকাটা কেউ আরো সহজ করার জন্য তারা নগদ টাকার পরিবর্তে কার্ড ব্যবহার করে। ভিসা কার্ড তারা তাদের গ্রাহককে বিভিন্ন রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার ফলে ভিসা কার্ড এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই আপনি যদি একজন ভিসা কার্ড হোল্ডার হতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় সেই নিয়মগুলো ভালোভাবে জানে তারপর আপনি কি ভিসা কার্ড সংগ্রহ করতে পারেন।

যাহোক এতক্ষণ ধরে আপনারা যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে তেমন কিছু বুঝতে না পারেন তাহলে আপনি ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করুন ভিসা কার্ড কি এবং ভিসা কার্ড কিভাবে করতে হয় ভিসা কার্ড করার জন্য কি কি প্রয়োজন হয় ইত্যাদি বিষয়গুলো আপনি যখন ইউটিউবে সার্চ করবেন তখন আপনি সেখানে অনেকগুলো ভিডিও টিউটোরিয়াল পেয়ে যাবেন যেগুলোর সাহায্যে খুব সহজে আপনি বিষয় সম্পর্কে আপনার মনে থাকা সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন ধন্যবাদ

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

ad

ad

Sponsor