ফেরেশতারা যাদের জন্য দোয়া করেন |islamic Lakha | Global Technology 4u
 |
| ফেরেশতারা যাদের জন্য দোয়া করেন |islamic Lakha | Global Technology 4u ফেরেশতা কারা, তাদের পরিচয় কী?... ফেরেশতা মহান আল্লাহর এক বিস্ময়কর সৃষ্টি। তারা আল্লাহর অতি সম্মানিত ও পুণ্যবান সৃষ্টি। তারা সবসময় আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকেন। তারা সর্বদা আল্লাহর হুকুমের অপেক্ষা করেন - তারা আল্লাহর এমন এক সৃষ্টি যে তারা পুরুষ ও নন মহিলাও নন - তারা আল্লাহর হুকুমে যে কোন আক্রিতি ধারণ করতে পারেন - আমাদের মতন তারা রক্তে মাংশের শরিল না হওয়ায়, তাদের পানাহারের - ঘুম- বিশ্রাম কিছুই নেই - তারা আল্লাহর এমন এক সৃষ্টি তাদের সংখ্যা মোটা কত তা মহান আল্লাহ ছারা কেউ জানেনা - আল্লাহর সৃষ্টি ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা আমাদের ইমানি দায়িত্ব - ফেরাশতাদের বিশ্বাস না করলে আমাদের ইমান খাটি নয় - ফেরেশতার দেখতে কেমন - তার উওর হল ফেরেশতাদের ডানা রয়েছে ফেরেশতারা ডানা ব্যবহার করে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা নিমিশে যেতে পারে ফেরেশতারা কত সুন্দর তা আর বলা লাগেনা ফেরেশতাদের সুন্দরকে উপমা হিসাবে ব্যবহার করা হয় ---তাই হজরত ইউসুফ (আ.) কে দেখে নারীরা বলেছিল,এ তো মানুষ নয়, এ যেন এক মহিমান্বিত ফেরেশতা। ’ (সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ৩১) -- ত এখন একথায় বলা যায় ফেরেশতারা আল্লাহর কাছে কত দামি আর তারা যদি আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে কোন দোয়া করে আল্লাহ সেটা কবুল করেন -- সুবহানআল্লাহ (১) অজু অবস্থায় যুমানো ব্যক্তি রাসুল (সা:) বলেছেন যে ব্যক্তি পবিএ আবস্থায় যুমায় তার সাথে একজন ফেরেশতা নিহিত থাকে। অতপর সে ব্যক্তি যুম থেকে জাগ্রত সাথেই আল্লাহ তাআলার সমীপে ফেরেশতা টি প্রার্থনা করে বলে হে আল্লাহ তোমার এই বান্দাকে মাপ করে দাও। কেনান সে প্রবিএ আবস্থায় যুমিয়ে ছিল, তাই আপনি আপনার এই বান্দাকে ক্ষমা করে দিন (আমিন) (২) সালাতের জন্য মসজিদে অপেক্ষারত ব্যক্তি আবু হুরাইরা (রা) হতে বর্ণিত, রাসুল (সা:) বলেছেন তোমাদের মধ্য যে ব্যক্তি ওজু অবস্থায় সালাতের অপেক্ষায় বসে থাকে সে যেন সালাতেই রত। (৩) প্রথম কাতারে সালাত আদায় কারি বারা (রা) হতে বর্ণিত রাসুল (সা:) বলেছেন তোমাদের মধ্য যে ব্যক্তি নামাজে প্রথম কাতারে অবস্থান করবে তাদের কে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দেন, এবং ফেরেশতারা তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকে। [ফেরেশতারা যে ব্যক্তির জন্য দোয়া করেন] (৪) রাসুল (সা:) এর প্রতি দুরুদ পাঠ কারী যে ব্যক্তি রাসুল (সা:) এর প্রতি দুরুদ পাঠ করবে।তার জন্য মহান আল্লাহ ৭০ বার দোয়া প্রার্থনা করেন এবং ফেরেশরা তার জন্য ৭০ বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন অতএব বান্দারা অল্প দুরুদ কিন্বা বেশি দুরুদ পাঠ করুক এটা তার ব্যপার (৫) রোগি পরিদর্শনকারি রাসুল (সা:) বলেছেন যে কোন মুসলিম যদি তার অপর মুসলিম ভাই কে দেখতে যাই তাহলে আল্লাহ তার জন্য ৭০ হাজার ফেরেশটা পেরণ করেন (আমিন) তারা দিনের যে সময় দেখতে যাই সে সময় থেকে রাতের শেষ সময় পর্যন্ত তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকে, এবং সে যদি রাতে যাই রাতে যে সময় যাবে ঠিক সে সময় হতে রাতের শেষ সময় পর্য়ন্ত তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে তাকে (আমিন) (৬) মুসলিম ভাইয়ের জন্য দোয়া করলে রাসুল (সাঃ) বলেন যখন তোমাদের মধ্য অনপস্থিত কোন ব্যক্তির জন্য তোমরা যদি দোয়া কর, তখন সাথে সাথে তোমার উপর নিযুক্ত ফেরেশতাটি সাথে সাথে আল্লাহ কে তোমার জন্যও দোয়া করতে থাকে সে বলে হে আল্লাহ তোমার এই বান্দা অপর ভাইটির জন্য দে দোয়া করেছে তার জন্যও সে দোয়া কবুল করে নাও, আমিন (৭) রাসুল (সাঃ) বলেছেন প্রতিদিন সকালে দুইজন ফেরেশতা অবতরন করেন। একজন আল্লাহকে বলেন হে আল্লাহ দান করির সম্পদ বাড়িয়ে দেন, এবং অপর জন যে দান করে না তার সম্পদ কে তুমি বিনাশ করে দাও তাহলে বন্ধুরা আমারা এই ৭ ব্যক্তির মধ্য কি পরব না আে আপনি যদি এই সাতটি কাজ করেন ফেরেশতারা আমাদের জন্য দোয়া করবেন আর ফেরেশতাদের দোয়া আল্লাহ ফিরিয়ে দেন না তাই আমাদের উচিত এই সাতটি আমল করা [আজ এই পযন্ত সকলে ভাল থাকবেন,,, ] |
Jahid Hasan Najim
Hi I'm Jahid Hasan Najim, I'm a Digital Marketer
